মঙ্গলবার, ২১শে মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ ১১.৮৮°সে
সর্বশেষ:
রাইসির মৃত্যু-সৌদি বাদশাহর অসুস্থতা, বাড়লো সোনা-রুপা-তামার দাম সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা এ্যাসাইলাম আবেদনে অপব্যবহারের কারণেই ‘ফাস্ট ট্র্যাক রিটার্ন চুক্তি’? বঙ্গবন্ধু শান্তি পদক চালু, স্বর্ণ পদকের সঙ্গে পুরস্কার কোটি টাকা জীবিকার বিষয়টি উপেক্ষা করে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া যাবে না, ব্যাটারিচালিত রিকশা প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী ইরানের প্রেসিডেন্টের মৃত্যুতে শেখ হাসিনার শোক নিপুণের রিটে পদ স্থগিতের পর যা বললেন ডিপজল তাপদাহে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্লাস পরিচালনায় নতুন নির্দেশনা রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টারে কোনো আরোহী বেঁচে নেই রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টারটি যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি তৃতীয় বারের মত প্যাটারসন সিটির কাউন্সিলম্যান নির্বাচিত শাহীন খালিক সিলেট-কক্সবাজার রুটে নতুন ট্রেন সার্ভিস চালুর দাবিতে মানববন্ধন

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স মোমের আলোয় চিকিৎসা কার্যক্রম

লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
লক্ষ্মীপুরের কমলনগর উপজেলা ৫০ শয্যাবিশিষ্ট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মোমবাতির আলো জ্বালিয়ে চিকিৎসাসেবা দেওয়া হচ্ছে। এতে করে ভোগান্তির পাশাপাশি দুর্ঘটনার ঝুঁকিতে আছেন রোগীরা। বিদ্যুৎবিহীন অন্ধকার ভূতুড়ে পরিবেশে রোগীদের মোবাইল ফোন আর মোমবাতির আলো জ্বালিয়ে চিকিৎসা দিতে গিয়ে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়ছেন চিকিৎসকরাও।

রোগীদের অভিযোগ, বিদ্যুৎ চলে গেলে হাসপাতালটিতে ভূতুড়ে পরিবেশের সৃষ্টি হয়। বিশালাকার একটি জেনারেটর থাকলেও জ্বালানি সংকটের অজুহাতে তা চালানো হয় না। অন্ধকারের পাশাপাশি রয়েছে মশার উপদ্রব। এমন নাজুক পরিস্থিতিতেও কর্র্তৃপক্ষ কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় রোগীরা কোনো অভিযোগ করলে উলটো তাদের হেনস্থা হতে হয় বলে দাবি তাদের।

রোববার রাত ১১টার দিকে সরেজমিন হাসপাতাল ঘুরে জানা যায়, বিদ্যুৎ বিভ্রাটের কারণে রাত ৮টা থেকে ১১টা পর্যন্ত প্রায় ৩ ঘণ্টা পুরো হাসপাতালে অন্ধকার বিরাজ করে। ওই সময় জরুরি বিভাগে আসা রোগীদের চিকিৎসা দিতে বিপাকে পড়েছেন দায়িত্বরত চিকিৎসকরা।

এ সময় রক্তাক্ত অবস্থায় মাথায় ইনজুরি নিয়ে উপজেলার হাজিরহাট ইউনিয়নের সাতদরুণ থেকে চিকিৎসা নিতে আসেন মো. সিরাজ। তার সঙ্গে থাকা স্বজনদের হাতে টর্চলাইট ধরিয়ে সেই আলো দিয়ে রোগীর মাথায় সেলাই ও অন্যান্য চিকিৎসা দেন চিকিৎসক মো. সাইফুল ইসলাম।

ওই দিন জরুরি বিভাগে দায়িত্বরত মেডিকেল অফিসার রাজিব কুমার শাহা বলেন, হাসপাতালের জরুরি বিভাগে বিদ্যুতের বিকল্প ব্যবস্থা থাকা উচিত। এমন অবস্থায় আমাদের চিকিৎসা দিতে কষ্ট হচ্ছে।

উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আবু তাহের পাটোয়ারী বলেন, বিদ্যুতের বিকল্প ব্যবস্থার জন্য জেনারেটর চালাতে দৈনিক এক হাজার টাকা খরচ হয়। টাকার জোগান না থাকায় জেনারেটর চালানো যাচ্ছে না। তবে জরুরি বিভাগে আইপিএসের দ্রুত ব্যবস্থা করা হবে বলে জানান তিনি।

লক্ষ্মীপুর জেলা সিভিল সার্জন ডা. আহমেদ কবির জানান, বিষয়টি নিয়ে তিনি উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা আবু তাহেরের সঙ্গে কথা বলবেন। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে তাকে বলবেন তিনি।

আপনার মতামত লিখুন :

আরও পড়ুন

সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা
এ্যাসাইলাম আবেদনে অপব্যবহারের কারণেই ‘ফাস্ট ট্র্যাক রিটার্ন চুক্তি’?
বঙ্গবন্ধু শান্তি পদক চালু, স্বর্ণ পদকের সঙ্গে পুরস্কার কোটি টাকা
জীবিকার বিষয়টি উপেক্ষা করে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া যাবে না, ব্যাটারিচালিত রিকশা প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী
ইরানের প্রেসিডেন্টের মৃত্যুতে শেখ হাসিনার শোক
নিপুণের রিটে পদ স্থগিতের পর যা বললেন ডিপজল

আরও খবর