শনিবার, ৪ঠা মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ ৮.২২°সে
সর্বশেষ:
হিটলারের সেনা সদরদপ্তরে মিলল হাত-পা ছাড়া ৫ কঙ্কাল ‘খামারি অ্যাপস ব্যবহারে কমবে খরচ, বাড়বে ফসলের উৎপাদন’ বিলুপ্ত হবে স্মার্টফোন, দাবি গবেষকদের যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে গ্রেফতার ২২০০ ছাড়াল লংগদু প্রেস ক্লাবের সেক্রেটারি সাংবাদিক ওমর ফারুক মুছা আর নেই বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস ‍উপলক্ষ্যে কুমিল্লার ৭ সাংবাদিককে ফুলের মালা পড়িয়ে সম্মননা প্রদান কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে আদালতকে যা যা বললেন মিল্টন সমাদ্দার নির্বাচনে প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করলে ছাড় দেওয়া হবে না: ইসি রাশেদা যুক্তরাষ্ট্রে ফিলিস্তিনপন্থি আন্দোলন, বাইডেন কেন চুপ? যুক্তরাষ্ট্রে ২ বাংলাদেশী হত্যার আসামি গ্রেফতার,জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পাঁচ দিনের রিমান্ড হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে সব অভিযোগ তদন্ত হবে: ডিবিপ্রধান

পুঁজিবাজার বাঁচানোর জন্য প্রধানমন্ত্রী হস্তক্ষেপ কামনা বিনিয়োগকারীদের

ঢাকা: পুঁজিবাজারে চলছে টানা দরপতন। গত তিন মাস ধরে টানা দরপতন হলেও নিয়ন্ত্রক সংস্থা নিরব আচরন করছেন। ফলে ধারাবাহিক দরপতনে বিনিয়োগকারীরা প্রায় স্বর্বশান্ত। তাদের চোখে-মুখে এখন অন্ধকার। প্রতিদিনই পুঁজিবাজারে রক্তক্ষরণ বাড়ছে। আজ মঙ্গলবার পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের ব্যানারে রাজধানীর মতিঝিলস্থ ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সামনে মানব বন্ধন কর্মসূচিতে বিনিয়োগকারীরা এভাবেই তাদের ক্ষোভ ও কষ্টের কথা তুলে ধরেন। সংগঠনের সভাপতি মিজানুর রশিদ চৌধুরীর নেতৃত্বে মানববন্ধন কর্মসূচিতে অন্যান্য নেতারাও বক্তৃতা করেন। তারা পুঁজিবাজার উন্নয়নে বিভিন্ন দাবি-দাওয়া তুলে ধরেন।

একাধিক বিনিয়োগকারীরা বলছেন, বিএসইসি চেয়ারম্যান নিরাপত্তার আশ্বাস দিয়েই বিনিয়োগকারীদের পুঁজিবাজারে আনা হয়েছে। এখন ধারাবাহিক পতন ঘটিয়ে তাদের স্বর্বশান্ত করা হচ্ছে। এখন ধারাবাহিক পতন ঠেকানো কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেই। পুঁজিবাজার বাঁচানোর জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন তারা।

বিনিয়োগকারীরা বলছেন, পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ করার জন্য নিরাপত্তার আশ্বাস দিলেও এখন পুঁজিবাজারের ক্রান্তিলগ্নে তাদের কার্যকর ভূমিকা নেই। পতন ঠেকানোর লোক দেখানো বৈঠকে করলেও বাস্তবভিত্তিক কোনো দিক-নির্দেশনা নেই। যে কারণে বিশ্বের অন্যান্য দেশের পুঁজিবাজার রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছলেও বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে চললে পতনের মাতম।

বিক্ষুব্ধ বিনিয়োগকারীরা ক্ষোভের সুরে বলেন, টানা দরপতনে পুঁজি হারিয়ে অনেকেই নিঃস্ব হয়ে গেছেন; তাই তাঁরা হারানো পুঁজি ফিরে পাওয়ার দাবি জানান। পুঁজিবাজারে ১৯৯৬ ও ২০১০ সালে বড় ধরনের দুটি ধস হয়েছে। কিন্তু ২০২৪ সালে এসে বাজারে যে ধস নেমেছে, তা অতীতের দুই ধসকে হার মানিয়েছে। নিয়ন্ত্রক সংস্থার ব্যর্থতায় এটা হচ্ছে। তাঁদের অভিযোগ, পুঁজি হারিয়ে কোনো রকমে তাঁরা বেঁচে আছেন। অনন্যোপায় হয়ে রাস্তায় নেমেছেন তাঁরা।

বিনিয়োগকারীদের দাবি-দাওয়ার মধ্যে রয়েছে: মার্চেন্ট ব্যাংককে শেয়ারবাজারে অংশগ্রহণ থেকে প্রত্যাহার করা, স্বল্প মূলধনী কোম্পানির আইপি অনুমোদন বন্ধ করা, শেয়ারবাজারের কোম্পানিগুলোর ন্যুনতম ১০ শতাংশ ডিভিডেন্ড নিশ্চিত করা, জেড ক্যাটাগরি ও এসএমই মার্কেট বলতে কিছু না রাখা, ২০১০ সালের ইব্রাহীম খালেদের রিপোর্ট অনুযায়ী কারসাজিকারিদের শাস্তির ব্যবস্থা করা, জিএমজি এয়ারলাইন্সের প্লেসমেন্ট অর্থ ফিরিয়ে দেয়ার ব্যবস্থা করা ইত্যাদি।

সূত্র-দেশ প্রতিক্ষণ

আপনার মতামত লিখুন :

আরও পড়ুন

হিটলারের সেনা সদরদপ্তরে মিলল হাত-পা ছাড়া ৫ কঙ্কাল
‘খামারি অ্যাপস ব্যবহারে কমবে খরচ, বাড়বে ফসলের উৎপাদন’
বিলুপ্ত হবে স্মার্টফোন, দাবি গবেষকদের
যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে গ্রেফতার ২২০০ ছাড়াল
লংগদু প্রেস ক্লাবের সেক্রেটারি সাংবাদিক ওমর ফারুক মুছা আর নেই
বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস ‍উপলক্ষ্যে কুমিল্লার ৭ সাংবাদিককে ফুলের মালা পড়িয়ে সম্মননা প্রদান

আরও খবর