সোমবার, ২৯শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ ২৭.৯°সে
সর্বশেষ:
মাদকের অপব্যবহার প্রতিরোধে নীলফামারীতে কর্মশালা নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য হবে: ইসি আহসান হাবিব এফবিসিসিআই পরিচালকের সাথে অস্ট্রেলিয়া বাংলাদেশ বিজনেস ফোরামের আলোচনা ইলিশ ধরতে পদ্মা-মেঘনায় নামবে জেলেরা আগামীকাল চট্টগ্রামের উদ্দেশে রওয়ানা দেবে এমভি আবদুল্লাহ স্কুল-মাদরাসা বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বন্ধ রাখতে হাইকোর্টের নির্দেশ জিম্বাবুয়ে সিরিজের দল ঘোষণা টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দল বাংলাদেশের ৫ জেলার সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সোমবার বন্ধ ঘোষণা আত্রাইয়ে তীব্র গরম, দুর্ভোগে শ্রমজীবী মানুষ নানা আয়োজনের বাঙ্গালহালিয়াতে সাংগ্রাঁই জলকেলি উৎসব উপলক্ষে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এসএসসির ফল প্রকাশের সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

টাইটানিক দেখতে গিয়ে নিখোঁজ সাবমেরিন

অনলাইন ডেস্ক:আটলান্টিক মহাসাগরে টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ দেখতে গিয়ে পর্যটকবাহী একটি সাবমেরিন নিখোঁজ হয়েছে। সাবমেরিনটি উদ্ধারে তৎপরতা শুরু হয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত সাবমেরিনটির কোনো হদিস পাওয়া যায়নি। মার্কিন কোস্ট গার্ডের অনুমান সাবমেরিনটিতে মাত্র ৭০ ঘণ্টার অক্সিজেন অবশিষ্ট রয়েছে।

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি মার্কিন কোস্ট গার্ডের কর্মকর্তা রিয়ার অ্যাডমিরাল জন মগারের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে।

স্থানীয় সময় সোমবার (১৯ জুন) বিকেলে রিয়ার অ্যাডমিরাল জন মগার বলেছেন, ‘আমরা অনুমান করছি যে, বর্তমান পরিস্থিতিতে মাত্র ৭০ ঘণ্টা চলার মতো অক্সিজেন মজুত রয়েছে সাবমেরিনটিতে। যেখানে এর সর্বোচ্চ ধারণক্ষমতা ৯৬ ঘণ্টার অক্সিজেন।’

রিয়ার অ্যাডমিরাল উদ্ধার তৎপরতা বিষয়ে বলেন, দুটি বিমান, একটি সাবমেরিন এবং সোনার বয়া নিখোঁজ সাবমেরিনটির অনুসন্ধানে জড়িত রয়েছে। কিন্তু অনুসন্ধান এলাকা তীর থেকে বেশ দূরে হওয়ায় অনুসন্ধান কঠিন হয়ে পড়েছে।

সমুদ্রের প্রায় ৩৮০০ মিটার বা ১২ হাজার ৫০০ ফুট গভীরে পড়ে আছে টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ। ছোট আকারের সাবমেরিনে করে পর্যটকরা প্রায়ই সেখানে ওই ধ্বংসাবশেষ দেখতে যান। বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ওশেনগেট এক্সপিডিশন পর্যটকদের আটলান্টিকের তলদেশে নিয়ে যাওয়ার কাজ করে থাকে।

ধ্বংসস্তূপের কাছে যাওয়ার জন্য কয়েক দিনের ভ্রমণে হাজার হাজার ডলার ব্যয় হয়। ৮দিনের ভ্রমণের জন্য একজন যাত্রীর কাছে থেকে ২ লাখ ৫০ হাজার ডলার নিয়ে থাকেন প্রতিষ্ঠানটি।

ওশেনগেট এক্সপিডিশনের ওয়েবসাইট থেকে জানা গেছে, বর্তমানে তাদের একটি সাবমেরিন সমুদ্রের তলদেশে রয়েছে। এছাড়া ২০২৪ সালে আরও দুটি সাবমেরিন পাঠানোর পরিকল্পনা রয়েছে তাদের।

সাবমেরিনটিতে মাত্র পাঁচজন বসতে পারেন। এর মধ্যে তিনজন পর্যটক। বাকি দুজনের একজন সাবমেরিনের চালক ও অন্য আরেকজন কন্টেন্ট এক্সপার্ট। সমুদ্রতলে অবতরণ ও আরোহণে প্রায় আট ঘণ্টা সময়ের প্রয়োজন হয়।

১৯১২ সালে তৎকালীন বিশ্বের বৃহত্তম যাত্রীবাহী এই জাহাজ সাউদাম্পটন থেকে নিউইয়র্কের উদ্দেশ্যে প্রথম সমুদ্রযাত্রায় বিশাল বরফখণ্ডের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে ডুবে যায়। জাহাজটিতে ২ হাজার ২০০ জন যাত্রী ও ক্রু ছিলেন। ভয়াবহ দুর্ঘটনায় তাদের মধ্যে এক হাজার ৫০০ জনেরও বেশি মারা যান।

১৯৮৫ সালে ধ্বংসাবশেষের সন্ধান পাওয়ার পর থেকে টাইটানিক নিয়ে ব্যাপক গবেষণা চলছে। প্রায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের পর্যটক বিখ্যাত এই জাহাজের ধ্বংসাবশেষ দেখতে আটলান্টিকের তলদেশে ভ্রমণে যান। কানাডার নিউফাউন্ডল্যান্ড উপকূল থেকে প্রায় ৬০০ কিলোমিটার দূরে জাহাজের ধ্বংসাবশেষের অবস্থান রয়েছে।-/

আপনার মতামত লিখুন :

আরও পড়ুন

মাদকের অপব্যবহার প্রতিরোধে নীলফামারীতে কর্মশালা
নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য হবে: ইসি আহসান হাবিব
এফবিসিসিআই পরিচালকের সাথে অস্ট্রেলিয়া বাংলাদেশ বিজনেস ফোরামের আলোচনা
ইলিশ ধরতে পদ্মা-মেঘনায় নামবে জেলেরা
আগামীকাল চট্টগ্রামের উদ্দেশে রওয়ানা দেবে এমভি আবদুল্লাহ
স্কুল-মাদরাসা বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বন্ধ রাখতে হাইকোর্টের নির্দেশ

আরও খবর