রবিবার, ১৯শে মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ ১৬.৭৬°সে
সর্বশেষ:
নিউজার্সিতে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ফাবিহা কৃতিত্বের সহিত নার্সিং গ্রাজুয়েশন সম্পন্ন সুপ্রিম কোর্টে শুনানিকালে আইনজীবীদের কালো গাউন পড়তে হবে সোনালী আঁশ পাটের সুদিন ফিরিয়ে আনতে চাই : বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী কংগ্রেসম্যানদের সই জালকারী বিএনপি একটা জালিয়াত রাজনৈতিক দল : পররাষ্ট্রমন্ত্রী বর্তমান সরকার নাগরিক সুবিধা সম্পন্ন টেকসই নগরায়নে বদ্ধপরিকর : স্থানীয় সরকার মন্ত্রী টেক্সাসে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭ জনে দেশে জঙ্গি ও সন্ত্রাসবাদ নিয়ন্ত্রণে রয়েছে : আইজিপি আফগানিস্তানে বন্দুকধারীদের হামলায় তিন স্পেনীয়সহ নিহত ৪ ফ্রান্সে ইহুদি উপাসনালয়ে আগুন, অভিযুক্তকে গুলি করে হত্যা ফ্রান্সে ইহুদি উপাসনালয়ে আগুন, অভিযুক্তকে গুলি করে হত্যা রাবিতে সনাতন ধর্মাবলম্বী শিক্ষার্থীকে শিবির আখ্যা দিয়ে হত্যা হুমকির অভিযোগ ১০ হাজারের বেশি বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাবে যুক্তরাজ্য

গাজায় একসঙ্গে ৪ সন্তানের জন্ম দিলেন ফিলিস্তিনি মা

অনলাইন ডেস্ক:
ইসরাইলি হামলায় গাজা উপত্যাকায় বাস্তুচ্যুত হয়ে পড়েছেন লাখ লাখ ফিলিস্তিনি। এ অবস্থায়ই গাজায় একসঙ্গে ৪ সন্তানের জন্ম দিয়েছেন এক ফিলিস্তিনি মা। তার নাম ইমান আল-মাসরি। জন্ম হওয়া শিশুদের মধ্যে দুজন মেয়ে এবং দুজন ছেলে। তবে তাদের মধ্যে এক ছেলে শিশুকে হাসপাতালে রাখতে হয়েছে।

বৃহস্পতিবার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুদ্ধবিধ্বস্ত ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডের উত্তরে নিজে বাড়ি থেকে দূরে দক্ষিণ গাজার একটি হাসপাতালে চার সন্তানের জন্ম দেওয়ার পর মা ইমান আল-মাসরি বেশ ক্লান্ত হয়ে গেছেন।

ইসরাইল-হামাস যুদ্ধের মধ্যে অক্টোবরের মাঝামাঝি সময়ে এই ফিলিস্তিনি মা নিরাপত্তার জন্য তার আরও তিন সন্তানের সঙ্গে পায়ে হেঁটে বেইট হানুনে তার বাড়ি থেকে পালিয়ে যান। সেই সময় তারা পাঁচ কিলোমিটার (তিন মাইল) হেঁটে জাবালিয়া শরণার্থী শিবিরে গিয়েছিলেন।

তবে সেখান থেকে আরও দক্ষিণে অবস্থিত দেইর আল-বালাহতে যেতে তারা পরিবহণের জন্য কিছু একটা উপায় খুঁজছিলেন। কারণ ইমান তখন ছয় মাসের অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন এবং তার জন্য এই ‘দূরত্ব ছিল অনেক দীর্ঘ’।

২৮ বছর বয়সি এই বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনি মা গত ১৮ ডিসেম্বর সি-সেকশনের মাধ্যমে কন্যা টিয়া ও লিন এবং ছেলে ইয়াসির ও মোহাম্মদ নামে চার শিশুর জন্ম দেন। কিন্তু যুদ্ধের অন্যান্য রোগীদের জন্য জায়গা করে দিতে ইমানকে বেশ দ্রুতই নবজাতকদের নিয়ে হাসপাতাল ছেড়ে যেতে বলা হয়।

তবে শিশু মোহাম্মদকে ছাড়াই তাকে হাসপাতাল ছাড়তে হয়। কারণ সে তখন খুবই নাজুক ছিল। এখন টিয়া, লিন ও ইয়াসিরকে নিয়ে এই দম্পতি তাদের বর্ধিত পরিবারের প্রায় ৫০ সদস্যের সঙ্গে দেইর আল-বালাহতে একটি ছোট স্কুলরুমে আশ্রয় নিয়েছেন।

নুসেইরাত শরণার্থী শিবিরের একটি হাসপাতালে রেখে আসা শিশু সন্তানের বিষয়ে মা ইমান আল-মাসরি বলেন, ‘মোহাম্মদের ওজন মাত্র এক কিলোগ্রাম (২.২ পাউন্ড)। সে (এখানে) বাঁচতে পারবে না।’

আশ্রয়কেন্দ্রে পরিণত হওয়া স্কুলরুমের একটি ফোমের গদিতে শুয়ে ইমান সংঘাতের শুরু থেকে তার দুর্ভোগের বর্ণনা দেন। তিনি বলেন, ‘আমি যখন বাড়ি ছেড়েছিলাম, তখন বাচ্চাদের জন্য আমার কাছে শুধু কিছু গ্রীষ্মের পোশাক ছিল। আমি ভেবেছিলাম যুদ্ধ এক বা দুই সপ্তাহ স্থায়ী হবে এবং তার পরে আমরা বাড়িতে ফিরে যাব।’

তবে সংঘাতের ১১ সপ্তাহেরও বেশি সময় পর নিজের বাড়িতে ফিরে যাওয়ার তার আশা ভেঙে গেছে।

আপনার মতামত লিখুন :

আরও পড়ুন

নিউজার্সিতে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ফাবিহা কৃতিত্বের সহিত নার্সিং গ্রাজুয়েশন সম্পন্ন
সুপ্রিম কোর্টে শুনানিকালে আইনজীবীদের কালো গাউন পড়তে হবে
সোনালী আঁশ পাটের সুদিন ফিরিয়ে আনতে চাই : বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী
কংগ্রেসম্যানদের সই জালকারী বিএনপি একটা জালিয়াত রাজনৈতিক দল : পররাষ্ট্রমন্ত্রী
বর্তমান সরকার নাগরিক সুবিধা সম্পন্ন টেকসই নগরায়নে বদ্ধপরিকর : স্থানীয় সরকার মন্ত্রী
টেক্সাসে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭ জনে

আরও খবর