শুক্রবার, ১৭ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ ১৬.৩৬°সে
সর্বশেষ:
ইতালিতে ১০৯ মাফিয়া সদস্য আটক কুরবানির জন্য প্রস্তুত ১ কোটি ৩০ লাখ পশু: প্রাণিসম্পদমন্ত্রী ২৬ মে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি শুরু ‘লং ড্রাইভে যাওয়ার প্রস্তাব’, জয়কে একহাত নিলেন মিষ্টি জান্নাত গাজা ইস্যুতে বাইডেন প্রশাসনের আরেক কর্মকর্তার পদত্যাগ হজ যাত্রী নিয়ে উড়াল দিতেই বিমানের ইঞ্জিনে আগুন রাষ্ট্রীয় সফরে চীন পৌঁছেছেন পুতিন গাজীপুরে আগুনে পুড়ল ৩ কলোনির শতাধিক বসতঘর-দোকান গাজায় হামাসের হামলায় ৫ ইসরাইলি সেনা নিহত সৌদি আরব গেছেন প্রায় ২২ হাজার,এখনো ভিসা হয়নি ৬ হাজার হজযাত্রীর গুলিবিদ্ধ হয়ে জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে স্লোভাকিয়ার প্রধানমন্ত্রী পদ্মায় পানি শুকিয়ে ধু-ধু বালুচর, মহানন্দার বুকে চলছে চাষাবাদ

অর্থ আত্মসাৎ মামলায় সোনালী ব্যাংকের প্রিন্সিপাল অফিসারের ১৭ বছরের কারাদণ্ড

অনলাইন ডেস্ক:

প্রতারণার মাধ্যমে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে রাজধানীর মতিঝিল থানায় করা মামলায় সোনালী ব্যাংকের প্রিন্সিপাল অফিসার মো. নাইমুল ইসলামকে দুটি পৃথক ধারায় ১৭ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এ ছাড়া একই মামলার অপর তিন আসামিকে পাঁচ বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

আজ মঙ্গলবার (১৭ অক্টোবর) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত ৫-এর বিচারক মো. ইকবাল হোসেন এ রায় ঘোষণা করেন।

কারাদণ্ডপ্রাপ্ত অপর আসামিরা হলেন— সোনালী ব্যাংকের হিসাবধারী রফিকুল ইসলাম, মো. আল আমিন ও মোছা. লিপি বেগম।

রায়ে আসামি নাইমুলের প্রতারণা ও অর্থ আত্মসাতের দুটি পৃথক ধারায় ১৭ বছরের কারাদণ্ড দেন। পাশাপাশি অর্থ আত্মসাতের ধারায় তাকে ৮১ লাখ টাকা জরিমানা করেন। অপর ধারায় তার ৫০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে ছয় মাসের সাজা দেওয়া হয়েছে।

অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে অপর তিন আসামির পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি প্রত্যেককে ৮১ লাখ টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে।

এদিন কারাগারে আটক আসামি নাইমুল ও রফিকুলকে আদালতে হাজির করা হয়। জামিনে থাকা আল-আমিন উপস্থিত হন। তাদের উপস্থিতিতে আদালত এ রায় ঘোষণা করেন। রায় শেষে সাজা পরোয়ানা দিয়ে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়। তবে আসামি লিপি উপস্থিত না থাকায় আদালত তার বিরুদ্ধে সাজাসহ গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, ২০১৭ সালের ২৬ ডিসেম্বর থেকে ২০১৮ সালের ২১ জুন পর্যন্ত আসামিরা বিভিন্ন তারিখে ১ কোটি ১৯ লাখ ১৯ হাজার ২০৪ টাকা নির্বারিত হিসাবে জমা না করে চারটি হিসাবে পরস্পর যোগসাজশে স্থানান্তর করে প্রতারণামূলকভাবে আত্মসাৎ করেন।

এ ঘটনায় ২০১৮ সালের ২৩ জুন সোনালি ব্যাংকের বি ওয়াপদা ভবন করপোরেট শাখার ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার মো. মনিরুজ্জামান বাদী হয়ে মতিঝিল থানায় মামলাটি করেন। তদন্ত শেষে ২০২০ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি দুদকের উপসহকারী পরিচালক মো. আবুল কালাম আজাদ চারজনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন।

পরে ২০২২ সালের ৮ মার্চ পলাতক লিপি বেগমের অনুপস্থিতিতেই আসামিদের বিচার শুরু হয়। মামলাটির বিচার চলাকালে বিভিন্ন সময়ে ১৭ জন আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছেন।

 

আপনার মতামত লিখুন :

আরও পড়ুন

কুরবানির জন্য প্রস্তুত ১ কোটি ৩০ লাখ পশু: প্রাণিসম্পদমন্ত্রী
গাজীপুরে আগুনে পুড়ল ৩ কলোনির শতাধিক বসতঘর-দোকান
সৌদি আরব গেছেন প্রায় ২২ হাজার,এখনো ভিসা হয়নি ৬ হাজার হজযাত্রীর
পদ্মায় পানি শুকিয়ে ধু-ধু বালুচর, মহানন্দার বুকে চলছে চাষাবাদ
গোসল করতে নেমে পানিতে ডুবে মারা গেল স্কুলছাত্র
নওগাঁ জেলার শ্রেষ্ঠ ওসি জহুরুল তদন্ত ওসি লুৎফর

আরও খবর