রাজু আহমেদ, স্টাফ রিপোর্টার রাজবাড়ী
রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দি উপজেলার বহরপুর ইউনিয়নের তেতুলিয়ার ফুটবল মাঠ প্রাঙ্গণে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি’র আয়োজনে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও র্যালী এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠিত। সোমবার বিকেলে বালিয়াকান্দি উপজেলার শাখা বিএনপির সভাপতি এবং সাবেক উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান গোলাম শওকত সিরাজের সভাপতিত্বে ও উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক গোলাম সরোয়ার ভূঁইয়ার ও সাবেক যুগ্ন আহবায়ক জাফর আলী মিয়ার সঞ্চালনায় আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এসময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, রাজবাড়ী জেলা বিএনপির আহ্বায়ক এ্যাডভোকেট লিয়াকত আলী বাবু, এই সময়, প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, রাজবাড়ী জেলা বিএনপির সদস্য সচিব এ্যাডভোকেট কামরুল আলম, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, কেন্দ্রীয় কৃষক দলের সহ-সভাপতি এবং রাজবাড়ী জেলা বিএনপি’র যুগ্ন আহবায়ক এ্যাডভোকেট আসলাম মিয়া, রাজবাড়ী জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক হারুন অর রশিদ, রাজবাড়ী জেলা বিএনপির যুগ্ন আহবায়ক তোফাজ্জল হোসেন মিয়া, জেলা বিএনপি’র যুগ্ন আহবায়ক রেজাউল করিম সিকদার পিন্টু, রাজবাড়ী জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি মুস্তাফিজুর রহমান লিখন, জেলা যুবদলের সদস্য সচিব ইঞ্জিনিয়ার আমিনুর রহমান ঝন্টু, জেলা ছাত্রদলের আহবায়ক আরিফুল ইসলাম রোমান, এ সময় এ্যাডভোকেট আসলাম মিয়া, বক্তব্যে বলেন,
,১৯৭১ সালে তৎকালীন সাড়ে সাতকোটি মানুষের সশস্ত্র আত্মত্যাগের বিনিময়ে ৩০ লাখ শহীদ ও ২ লাখ মাবোনের ইজ্জতের বিনিমেয় অর্জিত আজকের এইদিনে লাল সবুজের পতাকার একটি স্বাধীন বাংলাদেশের বিজয় অর্জিত হয়েছিল। কিন্তু বিগত ফ্যাসিস স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার সরকার গত ১৫ বছরে ভোটারবিহীন এই সরকারের আমলে দেশে কোন আইনের শাসন ছিল না। তারা দেশের অর্থ বিদেশে,পাচার করে দেশটাকে চরম সংকটের মধ্যে ফেলে দিয়েছিল। যেখানে প্রতিদিন ঘটত গুম,খুন,হত্যা আর রাহাজানির ঘটনা। কিন্তু গত ৫ই আগষ্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্রজনতার গণ-আন্দোলনের মুখে স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার সরকার ক্ষমতা ছেড়ে দেশত্যাগে বাধ্য করা হয়েছিল। তিনি আরো বলেন, আজকের ঐদিনে শপথ একটাই আমরা চাই একটি বৈষম্যহীন সমাজ ব্যবস্থা চালু করতে যেখানে সকল ধর্মের মানুষ সম-ধিকার নিয়ে স্বাধীনভাবে তাদের ধর্মীয় অনুষ্ঠান পালন করবেন। সেই সাথে
রাজবাড়ী জেলা বালিয়াকান্দি উপজেলার সাবেক ছাত্রনেতা আমিরুলকে অসুস্থ অবস্থায় দেখে অঝোরে কাঁদলেন এ্যাডভোকেট আসলাম মিয়া।