রবিবার, ২২শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ -৫.৪৫°সে
সর্বশেষ:
শান্তি প্রচেষ্টা ধ্বংসের চেষ্টা করছেন বাইডেনের কর্মকর্তারা জার্মানিতে ‘ক্রিসমাস মার্কেটে’ গাড়ি হামলা, মৃত ৪, আহত ২০০ ট্রাম্প ‘আবর্জনা’ ফেলার বদলে মন্ত্রিসভায় নিচ্ছেন বিল পাস করে অবশেষে ‘শাটডাউন’ এড়াল যুক্তরাষ্ট্র গাইবান্ধায় বিএনপি-জামায়াতের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া, আহত-১৪ রাখাইনে গুরুত্বপূর্ণ সেনা দপ্তর দখল করলো আরাকান আর্মি আমরা আল্লাহর ওপরে ভরসা করি, হাসিনার ভরসা ভারত: দুলু ১৯ নাবিকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ১৯ নাবিকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ঢাকায় রাহাত ফতেহ আলী খান, মঞ্চ মাতাবেন রাতে পলাশবাড়ীতে ৫ গ্রামের মানুষের একমাত্র ভরসা বাঁশের সাঁকো উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পাহাড় ধস, নিহত ২

পৃথিবীর চারপাশে ঘুরছে ‘কালো উপগ্রহ’

অনলাইন ডেস্ক :১৯৫৭ সালের ৪ অক্টোবর। পৃথিবীর কক্ষপথে স্পুটনিক-১ পাঠিয়েছিল সোভিয়েত। প্রথম বারের জন্য কোনও উপগ্রহ পাঠানো হয়েছিল মহাকাশে। তারপর থেকে পেরিয়ে গিয়েছে ৬৬ বছর। মহাকাশ বিজ্ঞানে পৃথিবী এখন অনেক এগিয়েছে। কিন্তু মহাকাশের ‘ব্ল্যাক নাইট উপগ্রহের’ রহস্য এখনও রহস্যই থেকে গিয়েছে।

অনেকেই মনে করেন, স্পুটনিক-১ মহাকাশের বুকে পাঠানো প্রথম উপগ্রহ নয়। প্রায় ১৩ হাজার বছর আগে থেকেই নাকি পৃথিবীর চারপাশে ঘুরে বেড়াচ্ছে একটি ‘উপগ্রহ’, যা সাক্ষী থেকেছে অনেক ইতিহাসের। সেই উপগ্রহই নাকি ‘ব্ল্যাক নাইট’।

কিন্তু ব্ল্যাক নাইট সত্যিই কি কোনও উপগ্রহ? না কোনও মহাকাশযানের ধ্বংসাবশেষ? তা নিয়ে রয়েছে নানা রহস্য, নানা মত, নানা ধাঁধা।

১৯৯৮ সালে আমেরিকার মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা প্রথম ‘ব্ল্যাক নাইট’-এর ছবি প্রকাশ্যে আনে। আন্তর্জাতিক মহাকাশ কেন্দ্রে (ইন্টারন্যাশনাল স্পেস সেন্টার) একটি মহাকাশ অভিযানের সময় পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করা এক রহস্যময় কালো বস্তুর ছবি তুলেছিল নাসা।

পৃথিবীর নিম্ন কক্ষপথের প্রায় ১৯৩০ কিলোমিটার দূরে এই রহস্যময় কালো বস্তুটি পৃথিবীর চারপাশে ঘুরে বেড়াচ্ছিল।

নাসার তরফে ভ্রাম্যমান সেই কালো বস্তুর নাম দেওয়া হয় এসটিএস০০৮-৭২৪-৬৬। এটিকে মহাকাশে থাকা একটি ধ্বংসাবশেষ হিসাবে উল্লেখ করা হয় সেই সময়।

এই মহাকাশ অভিযানে থাকা মহাকাশচারী জেরি রস দাবি করেছিলেন, ওই বস্তুটি তাদের মহাকাশযানের একটি টুকরো। আন্তর্জাতিক মহাকাশ কেন্দ্রে সংযুক্ত হওয়ার সময় মহাকাশযান থেকে সেটি বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।

কিন্তু মহাকাশ নিয়ে চর্চা করেন, এমন অনেকের মতে এই রহস্যময় কালো ভ্রাম্যমান বস্তুটি আসলে কৃত্রিমভাবে তৈরি একটি উপগ্রহ। যা প্রায় ১৩ হাজার বছর ধরে পৃথিবীর চারপাশে ঘুরপাক খাচ্ছে।

তা হলে প্রশ্ন উঠছে, আধুনিক বিজ্ঞান চর্চার বহু বহু বছর আগে, এমনকি উপগ্রহ আবিষ্কারের বহু যুগ আগে এই ‘উপগ্রহ’ কোথা থেকে এল? তা-ও আবার পৃথিবীর এত কাছে?

অনেকে মনে করেন, ‘ব্ল্যাক নাইট’ ভিন্‌গ্রহীদের তৈরি উপগ্রহ। এই উপগ্রহের মাধ্যমে নাকি এক সময় পৃথিবীর সব তথ্য পৌঁছে যেত তাদের কাছে। যদিও ‘ব্ল্যাক নাইট’ দেখতে কিন্তু আদতেও উপগ্রহের মতো নয়।

‘ব্ল্যাক নাইট’ নিয়ে অনেক রকম গুজব ঘুরে বেড়ায় আন্তর্জাতিক বিজ্ঞানমহলে। তার মধ্যেই অন্যতম বিজ্ঞানী নিকোলা টেসলার সঙ্গে ব্ল্যাক নাইটের যোগ।

টেসলা দাবি করেছিলেন, ১৮৯৯ সালে কলোরাডো স্প্রিংসে রেডিও পরীক্ষার সময় তিনি মহাকাশ থেকে অদ্ভুত এক ‘সঙ্কেত’ পেয়েছিলেন।

আপনার মতামত লিখুন :

আরও পড়ুন

শান্তি প্রচেষ্টা ধ্বংসের চেষ্টা করছেন বাইডেনের কর্মকর্তারা
জার্মানিতে ‘ক্রিসমাস মার্কেটে’ গাড়ি হামলা, মৃত ৪, আহত ২০০
ট্রাম্প ‘আবর্জনা’ ফেলার বদলে মন্ত্রিসভায় নিচ্ছেন
বিল পাস করে অবশেষে ‘শাটডাউন’ এড়াল যুক্তরাষ্ট্র
গাইবান্ধায় বিএনপি-জামায়াতের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া, আহত-১৪
রাখাইনে গুরুত্বপূর্ণ সেনা দপ্তর দখল করলো আরাকান আর্মি

আরও খবর