1. editorvonj@gmail.com : admin :
  2. nagorikit@gmail.com : administrator :
বিজ্ঞান মেলা স্বাস্থ্যকর শহর গড়বে খুদে বিজ্ঞানীদের ‘কার্বন খোর’ - Voice of New Jersey
শিরোনামঃ
সি‌লে‌টে অনু‌ষ্ঠিত হ‌চ্ছে বাংলাদেশ-ইউরোপ ফেডারেশন অফ কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি উদ্যো‌গে ব‌্যবসায়ীক উন্নয়ন সভা প্রিয় দেশের স্বাধীনতা সবাই মেনে নিয়েছে: জামায়াতের আমির বিবিসি বাংলার কাছে ক্ষমা চাইলেন প্রেস সচিব যমুনা সেতুর পূর্ব ও পশ্চিম রেল স্টেশনের নাম পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রে ১০ আরোহীসহ বিমান নিখোঁজ হঠাৎ করে লাল হয়ে গেল আর্জেন্টিনার খালের পানি সাবেক রাষ্ট্রপতি হামিদের বাড়িতে ভাঙচুর একদিন কাজে না গেলে’তাদের চুলোয় জ্বলে না আগুন’ঝিনাইগাতীর গোমড়া গুচ্ছ গ্রামের বাসীন্দাদের ভারতে কুম্ভমেলায় ফের আগুন শাহবাগে পুলিশের বাধার মুখে সরকারি কর্মচারীরা, ছত্রভঙ্গে জলকামান

বিজ্ঞান মেলা স্বাস্থ্যকর শহর গড়বে খুদে বিজ্ঞানীদের ‘কার্বন খোর’

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট সময় বুধবার, ১৫ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ১৩ বার দেখা হয়েছে

যশোর প্রতিনিধি:

শহরকে স্বাস্থ্যকরভাবে বাসযোগ্য করতে বাতাসে থাকা মাত্রাতিরিক্ত কার্বন-ডাই-অক্সাইড শোষণ যন্ত্র উদ্ভাবন করেছেন কয়েক খুদে বিজ্ঞানী। তারা এই যন্ত্রের নাম দিয়েছেন ‘কার্বন খোর’ বাক্স।

মাইসেলিয়ামযুক্ত ফিল্টারের মাধ্যমে যন্ত্রটি বাতাসে উপস্থিত বিষাক্ত গ্যাস, অতিক্ষুদ্র বস্তু, ধূলিকণা ও কার্বন-ডাই-অক্সাইড শোষণ করে। শোষিত এসব বস্তু পরবর্তীতে জৈব সার হিসাবেও ব্যবহার করা যেতে পারে বলে তাদের দাবি।

মনিরামপুর উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে দুই দিনব্যাপী বিজ্ঞান মেলায় যন্ত্রটি প্রদর্শন করেন খুদে বিজ্ঞানীরা। তারা মনিরামপুর সরকারি কলেজের বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী। পাঠ্য বইয়ের মাইসেলিয়াম নামক অনুজীবের ধারণা থেকে সংশ্লিষ্ট বিভাগের শিক্ষকদের দিকনির্দেশনায় যন্ত্রটি উদ্ভাবন করেন শিক্ষার্থীরা।

প্রকল্পের কো-অর্ডিনেটর এসএম নাজিম শুভ জানান, পাঠ্য বইয়ের মাইসেলিয়াম অনুজীবকে ফিল্টারে অন্তর্ভুক্ত করে যন্ত্রটি উদ্ভাবন করেন। এটি শুধু কার্বন-ডাই-অক্সাইড শোষণ করবে না; কয়লা, ডিজেল, পেট্রোলসহ জীবাশ্ম জ্বালানি হতে নির্গত বিষাক্ত গ্যাস, ধূলিকণা শোষিত হবে। পরবর্তীতে এটি জৈব সার হিসাবেও ব্যবহার করা যাবে।

তিনি আর জানান, দুই ফুট দীর্ঘ ও দেড় ফুট উচ্চতার একটি বাক্সে মাইসেলিয়ামযুক্ত ফিল্টারিং ফ্যান বা শোষিত ফ্যান থাকবে। এই ফ্যান বাইরে থেকে বাতাস টেনে বাক্সে নিয়ে আসবে। সেখান হতে মাইসেলিয়ামযুক্ত ফিল্টারিং ফ্যান দূষিত বাতাস ফিল্টারিং করে স্বাস্থ্যকর বায়ু বাক্সে বিশেষভাবে সংযোজিত পাইপ হতে নির্গত হবে এবং একইভাবে সংযোজিত অপর একটি পাইপের মাধ্যমে বিশেষভাবে সংরক্ষিত একটি জারে ধূলিকণাসহ দূষিত বস্তু জমা হবে।

পরবর্তীতে এটি জৈব সার হিসাবে ব্যবহার করা যাবে। তবে পুরো পদ্ধতি পর্যবেক্ষণে একটি কম্পিউটারাইজড মনিটর থাকবে। জারটি পূর্ণ হলে এটিই সিগন্যাল দেবে। প্রকল্পে দিকনির্দেশনা দিয়েছেন বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক নূরুল ইসলাম খোকন, নার্গিস বেগম ও মণিষা মণি সরকার।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ধরনের আরও নিউজ

© কপিরাইট ২০২৫ | সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: NagorikIT