এক বিবৃতিতে বাইডেন বলেছেন, ‘অভিবাসন নীতিগুলো উপযোগী করার প্রথম গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ এটি। এটা পরিবারের সদস্যদের পুনর্মিলন ঘটাবে, আমাদের অর্থনীতির উন্নতি ও শক্তিশালী করবে এবং আমাদের নিরাপত্তার রক্ষাকবচ হবে।’
এসব অভিবাসীদের নাগরিকত্ব দেওয়ার জন্য অভিবাসন নীতি সংস্কার ‘দীর্ঘদিনের চাওয়া’ বলে উল্লেখ করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেন। তিনি বলেছেন, পূর্বসূরি ডোনাল্ড ট্রাম্পের ‘ভুল নীতি’ থেকে সরে আসার লক্ষ্য ছিল তাদের।
বাইডেন প্রশাসনের আমলে উত্থাপিত নতুন বিলে লাখ লাখ অভিবাসীর আইনগত সুরক্ষা দেওয়ার বিষয়টি জোর দেওয়া হয়েছে।
নতুন এই বিলের প্রধান লক্ষ্য হলো, আগামী আট বছরে যুক্তরাষ্ট্রে কাগজপত্রহীন অবস্থায় বসবাস ও কর্মরত ১ কোটি ১০ লাখ অভিবাসীকে নাগরিকত্ব প্রদানের সুযোগ সৃষ্টি করা। এই অভিবাসীদের মধ্যে কৃষিশ্রমিক এবং শিশুকালে পরিবারের সঙ্গে আসা ব্যক্তিদের (ড্রিমার্স) দ্রুত স্থায়ী বসবাসের সুযোগ সৃষ্টি করা হবে অথবা বৈধভাবে কাজ করার সুযোগ দিতে তাঁদের দেওয়া হবে গ্রিন কার্ড।